১) আমরা ইউটিউব এ সব ধনের শিক্ষণীয় ভিডিও আপলোড করতে পারবো বাট মানুষের ক্ষতি হয় এমন কিছু শিখাতে পারবোনা। যেমন হ্যাকিং বা ফিশিং ভিডিও, কিভাবে অন্যের আইডি – পাসওয়ার্ড – ওয়েবসাইট ইত্যাদি হ্যাক করা যায় এই টাইপের ভিডিও আপলোড করতে পারবোনা।
ইভেন আমরা ভিডিওতে যে ট্যাগ ব্যবহার করি সেখানেও হ্যাক, হ্যাকিং ভিডিও, হ্যাকিং টিউটোরিয়াল ইত্যাদি এইসব লিখতে পারবোনা।
ইভেন আমরা ভিডিওতে যে ট্যাগ ব্যবহার করি সেখানেও হ্যাক, হ্যাকিং ভিডিও, হ্যাকিং টিউটোরিয়াল ইত্যাদি এইসব লিখতে পারবোনা।
২) সফটওয়্যার ক্র্যাকঃ অনেকে আছে যারা না জেনে বিভিন্ন পেইড সফটওয়্যার কিভাবে ক্র্যাক করতে হয় তার একটা টিউটোরিয়াল বানিয়ে ইউটিউব এ আপলোড করে কিন্তু এটা করা যাবেনা। এখন অনেকে হয়তো কমেন্ট করবেন ইউটিউব এ সার্চ করলে তো এই টাইপের অনেক ভিডিও পাওয়া যায়। হ্যা আমিও বলছি পাওয়া যায় বাট যারা আপলোড করছে তারা না জেনেই করছে, আপনারা যাস্ট এইটা লক্ষ করবেন আজ যে ভিডিও টা আপনি দেখছেন ২/৩ মাস পরে আমার ঐ ভিডিওটা সার্চ করে দেখবেন নাই। অলরেডি ইউটিউব ঐ ভিডিও ফ্লাগ করে দিয়েছে।
৩) সেক্সুয়াল কন্টেন্টঃ ইউটিউব এইটা কোনভাবেই সমর্থন করেনা। ইউটিউবে আপনি কোন পোর্নোগ্রাফি বা সেক্সুয়াল ভিডিও আপলোড করতে পারবেন না।
৪) বিরক্তিকর ভিডিওঃ ধরুন আপনি রাস্তায় হাটছেন হটাথ একটা এক্সিডেন্ট দেখতে দেখলেন এবং ঐ মানুষের এমন অবাস্থা যা দেখার মতো না অনেক খারাপ অবস্থা, অনেকে এইসব ভিডিও করে তো এমন টাইপের ভিডিও ইউটিউব এ আপলোড করা যাবেনা যা দেখে মানুষ ভয় পায়। দেন কোন মার্ডার এর ভিডিও, কোন শিশুকে নির্যাতন এর ভিডিও, মানুষ বিরক্ত হয় এমন টাইপের ভিডিও। Personal attack, blackmail ইত্যাদি ভিডিও আপলোড করা যাবেনা।
৫) ধর্মীয় আঘাতঃ আপনি কোন ধর্মীয় আঘাত বা উস্কানি মূলক ভিডিও আপলোড করতে পারবেন না। এবং কার ন্যাশনালিটিকে হেও করে এমন ভিডিও আপলোড করা যাবেনা।
তো এখানে আমি জাস্ট মেইন কিছু পয়েন্ট তুলে ধরেছি এগুলা ছারাও আরো অনেক রুলস আছে ইউটিউবের চাইলে আপনারা ইউটিব পলিসি থেকে দেখে নিতে পারেন।